আমাদের লোকাল সংযোগ নেওয়ার পূর্ব শর্ত সমুহঃ
১। সংযোগ নেওয়ার পূর্বে সু- নির্দিষ্ট সার্ভিস চার্জ ১,৫০০/- টাকা দিতে হবে যা অফেরত যোগ্য।
২। কোন কারনে সংযোগ টানা ২ মাস অফ থাকলে সার্ভিস চার্জ পুনরায় দিতে হবে।
৩। সংযোগ ছাড়িয়া দিতে চাইলে সম্পূর্ণ কেব্ল ও মিডিয়া কনভাটর আল-ওয়াসী সাইবার নেট ফেরত নিয়ে যাবে।
৪। বিদ্যুতে/ প্রাকৃতিক গোলযোগ এর কারনে কোন ক্ষতি হলে আল-ওয়াসী সাইবার নেট দায়ী থাকবে না|
৫। প্রতিমাসের বিল প্রতিমাসের ৫ তারিখ এর মধ্যে (অগ্রিম) প্রদান করতে হবে| যদি গ্রাহক বিল প্রদান করতে না পারে, তাহলে সংযোগ অফ হলে এর জন্য আল-ওয়াসী সাইবার নেট দায়ী থাকবে না|
৬। ১২-১৫ তারিখের এর মধ্যে সংযোগ চালু হলে ১৫ দিন এর বিল ১-৭ তারিখের এর মধ্যে সংযোগ চালু হলে সম্পূর্ণ মাসের বিল দিতে হবে।
৭। দেশ ও মানুষের ক্ষতি হয় এমন কি কোন অপরাধ মুলক কাজে এর ব্যবহার করা যাবে না।
৮। যথাযথ ভাবে ও সঠিক তথ্যের মাধ্যমে ফরম পূরণ করে সংযোগ নিতে হবে ।
** নিয়মিত বিল জমা দিয়ে সংযোগ চালু রাখার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করছি। **
ধন্যবাদ
প্রিয় গ্রাহক,
সতর্কীকরন ঘোযনাঃ
কেন রাউটার বা ল্যান কার্ড নষ্ট হয়?
ইদানিং আবহাওয়া পরিবর্তনের কারনে মাঝে মাঝে তুমুল বৃষ্টিসহ বজ্রপাত হচ্ছে, যা আমাদের ও আপনাদের জন্য চরম বিপদজনক। বজ্রপাত এর জন্য আপনার পি.সি , রাউটার যেকোন সময় জ্বলে যেতে পারে, যার জন্য আমরা কোনভাবেই দায়ী নয় ও দায়ভার গ্রহন করতে রাজি নই ।
আমরা আপনাদের অনুরোধ করছি বৃষ্টি ও বজ্রপাত এর সময় পি.সি এবং রাউটার সম্পুর্নরুপে বন্ধ রাখুন (পাওয়ার কেবল খুলে রাখুন) । আসলে বৃষ্টিতে কোনো ডিভাইস নষ্ট হয় না ভিজে না যাওয়া পর্যন্ত । বিজলী চমকানো, বাজ পরা হচ্ছে ডিভাইস নষ্ট হবার কারণ।
রাতে ঘুমানোর সময় অবশ্যই pc এর পাওয়ার cord প্লাগ পয়েন্ট থেকে খুলে রাখুন, প্লাগ লাগানো অবস্তায় pc বন্ধ থাকলে ও mother board এ current থাকে তাই নষ্ট হওয়ার ঝুকি থাকে।
ধন্যবাদ |
তারিখঃ ১৭/০৯/২০১৫ ইং
ফেসবুক, টুইটারে উত্ত্যক্ত করলেই শাস্তি
ফেসবুক, টুইটারসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কারো নাম ও ছবি ব্যবহার করে অশ্লীল পেজ চালালে বা আপত্তিকর কিছু পাঠিয়ে উত্ত্যক্ত করলে অভিযোগ পাওয়া মাত্র ব্যবস্থা নেবে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
বিটিআরসি ঘোষণা দিয়েছে, অভিযোগ দায়েরের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আইনের আওতায় আনা হবে তিনদিনের মধ্যে।
ফোন করে অভিযোগ জানানো যাবে +৮৮০২৯৬১১১১১ নম্বরে। এছাড়া [email protected] এই ঠিকানায় ইমেইলের মাধ্যমেও অভিযোগ জানানোর সুযোগ রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে বিটিআরসি’র মুখপাত্র মো. সরওয়ার আলম বলেন, এ বিষয়ে আমাদের কাছে কেউ অভিযোগ করলে আমরা সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিই। ভুক্তভোগীরা সরাসরি টেলিফোনে অথবা ইমেইলে অভিযোগ জানাতে পারেন।
তিনি জানান, ফেসবুক, টুইটারের হয়রানির শিকার হয়ে অনেকেই আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের কাছে অভিযোগ করেন। এক্ষেত্রে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হলেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ফেসবুক, টুইটারসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কারো নাম ও ছবি ব্যবহার করে অশ্লীল পেজ চালালে বা আপত্তিকর কিছু পাঠিয়ে উত্ত্যক্ত করলে অভিযোগ পাওয়া মাত্র ব্যবস্থা নেবে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
বিটিআরসি ঘোষণা দিয়েছে, অভিযোগ দায়েরের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আইনের আওতায় আনা হবে তিনদিনের মধ্যে।
ফোন করে অভিযোগ জানানো যাবে +৮৮০২৯৬১১১১১ নম্বরে। এছাড়া [email protected] এই ঠিকানায় ইমেইলের মাধ্যমেও অভিযোগ জানানোর সুযোগ রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে বিটিআরসি’র মুখপাত্র মো. সরওয়ার আলম বলেন, এ বিষয়ে আমাদের কাছে কেউ অভিযোগ করলে আমরা সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিই। ভুক্তভোগীরা সরাসরি টেলিফোনে অথবা ইমেইলে অভিযোগ জানাতে পারেন।
তিনি জানান, ফেসবুক, টুইটারের হয়রানির শিকার হয়ে অনেকেই আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের কাছে অভিযোগ করেন। এক্ষেত্রে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হলেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গতি কমছে ইন্টারনেটের
ওয়েব ব্রাউজিংয়ে ভালো গতি পাচ্ছেন না? না, সমস্যা আপনার ইন্টারনেট সংযোগে নয়। ইন্টারনেটের গতিই কমে যাচ্ছে। বর্তমানে এক একটি ওয়েবসাইটের আকার গড়ে ২.১ মেগাবাইট। যা তিন বছর আগের তুলনায় দ্বিগুণ। এইচটিটিপি আর্কাইভ থেকে প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে এমন তথ্য জানিয়েছে সিএনএন।
কিন্তু ওয়েবসাইটের আকার বাড়ছে কেন? মূলত বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বর্তমানে যুক্ত হচ্ছে নানা রকমের কনটেন্ট। এর মধ্যে আছে ছবি, ভিডিও, বিভিন্ন কাজের জন্য আলাদা আলাদা প্লাগিন এবং প্রোগ্রামিং কোড। এর পাশাপাশি ভিজিটরদের বিভিন্ন তথ্য পেতে সাইটে যুক্ত করা হচ্ছে বিভিন্ন ট্র্যাকিং টুল। আর এ ধরণের বিভিন্ন থার্ড পার্টি টুল যুক্ত করার কারণে বাড়ছে সাইটের আকার। ফলে ব্রাউজারে সাইট লোড হতে সময়ও লাগছে বেশি। তবে সবকিছুর পরও ছবি এবং ভিডিওর কারণেই বাড়ছে সাইটের আকার এবং এই পরিমাণ মোট আকারের প্রায় চার ভাগের তিন ভাগ।
এর পাশাপাশি বর্তমানে বিভিন্ন ধরণের ডিভাইস যেমন- স্মার্টফোন, ট্যাব কিংবা স্মার্টওয়াচের জন্য তৈরি করতে হচ্ছে রেসপন্সিভ সংস্করণ। আর প্রতিটি সংস্করণের জন্য প্রয়োজন পড়ছে আলাদা আলাদা ফাইল কিংবা প্রোগ্রামের। এই কারণেও বাড়ছে সাইটের আকার।
তবে এই বিষয়টি নিয়ে উত্তরণের উপায়ও খুঁজছেন ওয়েব ডেভেলপাররা। দেখা যাক, এই ধীরগতি থেকে কবে নাগাদ মুক্তি মেলে।